রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন হয়রানির অভিযোগ দীর্ঘদিনের। প্রচুর নিপীড়নের ঘটনা অহরহই ঘটছে; মেয়েরা অনাকাঙ্খিত এ ঘটনাগুলো এড়িয়ে যেতে চায় অন্যদিকে অভিযোগ জানালে কমিটি কতটা গোপন রেখে কাজটা করতে পারবে সে সংক্রান্ত পূর্ণ আস্থা তৈরি হয়নি। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১১ সালের জুন মাসে কার্যক্রম শুরু করে যৌন হয়রানি ও নিপীড়ন নিরোধ কমিটি। সকল অভিযোগ কমিটির কাছে আসে না।
যৌন হয়রানির নেপথ্যে
জামায়াতে ইসলামীর অঙ্গসংগঠন ইসলামী ছাত্রীসংস্থার বিরুদ্ধে পতিতাবৃত্তির অভিযোগ দীর্ঘদিনের। জামায়াত ও শিবিরের শীর্ষনেতাদের জন্য ও নিয়োজিত বিশেষ মিশনেই তাদের কর্মকাণ্ড সীমিত থাকলেও শীর্ষনেতারা কারাগারে যাওয়ার পর ক্রমান্বয়ে ছাত্রীসংস্থার পতিতাবৃত্তির ন্যাক্কারজনক চিত্র প্রকাশ পেতে থাকে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রী সংস্থার দেহব্যবসা যেভাবে প্রকাশ্য রূপ পেয়েছে তাতে ছাত্রছাত্রী এবং অভিবাবকরা শঙ্কিত হয়ে পড়েছে। ছাত্রী সংস্থার সদস্যরা বিএনপি জামায়াত পন্থি শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের সাথে দৈহিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। ছাত্রী সংস্থার সদস্যদের এ হীন কাজের ফলে সাধারণ ছাত্রীরাও শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের যৌন লালসার লক্ষবস্তুতে পরিণত হয়।