ঈদের বাজারে খোলা সেমাইয়ের চাহিদা প্রচুর। তবে খোলা সেমাইয়ের অনেকগুলিই তৈরি হচ্ছে নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে। সেমাই কারখানাগুলোর অধিকাংশই মানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ নয়।
বাজারে যতো শেমাই বিক্রি হয়, তার একটি বড় অংশই প্যাকেটজাত নয়। কোম্পানির নাম নেই, লেবেল নেই। কিন্তু যেখানে এগুলো তৈরি হয়, সেটা কতোটা স্বাস্থ্যসম্মত?
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে একটি সেমাই কারখানা। ভেতরে প্রবেশ নিষেধ। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে অবশেষে পাশের আরেকটি কারখানায় প্রবেশের অনুমতি মিললো। চোখে পড়ে সেমাইগুলো ঝুলিয়ে রাখার এরকম দৃশ্য। যে ময়দা দিয়ে সেমাই বানানো হয় সেই ময়দার স্তুপের পাশের দৃশ্য এটি। কারখানা আছে, কিন্তু কোম্পানির কোনো নাম নেই।
খোলা খাবারের বিশুদ্ধতা দেখার দায়িত্ব পালন করে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের স্বাস্থ্য বিভাগ। রমজানে বিভিন্ন জায়গায় অভিযানও চলছে তাদের। সীমিত এসব অভিযানের বাইরে থেকে যাচ্ছে বিপুল সংখ্যক কারখানা, যেগুলোয় কারো কোনো তত্ত্বাবধান নেই
মন্তব্য করুন